জে,কে.এন্ড এইচ. কে হাইস্কুল.এন্ড কলেজের শতবর্ষ পূর্তি – পূর্ণমিলনী অনুষ্ঠান,,আলোচনা
মীর মোঃ আব্দুল কাদির হবিগঞ্জ।।
হবিগঞ্জ জে কে এন্ড এইচ, কে হাই স্কুল এন্ড কলেজ ( যোগেন্দ্র কিশোর ও হরেন্দ্র কিশোর হাই স্কুল ও কলেজ) এর শতবর্ষ উদযাপন ও আলোচনা সভা শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারী ) প্রতিষ্টানে অনুষ্ঠিত হয়েছে। উক্ত আলোচনা ও উদ্বোধনী সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন,জালাল আহমেদ, চেয়ারম্যান, বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন। সভায় সভাপতিত্ব করেন, প্রফেসর ড. মোহাম্মদ জহিরুল হক ভাইস চ্যালেন্সর, মেট্রোপলিটন ইউনিভার্সিটির, সিলেট ও শতবর্ষ উদযাপন ও প্রাক্তন শিক্ষার্থী পূর্ণমিলনী উদযাপন পরিষদ,
উদ্বোধক হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, আলহাজ্ব জি কে গউছ, পদত্যাগকারী মেয়র, হবিগঞ্জ পৌরসভা।
বিশেষ অতিথিবৃন্দ হিসাবে ছিলেন,
প্রফেসর ড. খন্দকার মোঃ আশরাফুল মুনিম,
ভাইস চ্যান্সেলর, নেএকোনা বিশ্ববিদ্যালয় ।
ড. মোঃ ফরিদুর রহমান, জেলা প্রশাসক হবিগঞ্জ।
এ. এন. এম সাজিদুর রহমান, পুলিশ সুপার হবিগঞ্জ।
প্রফেসর মোঃ হারুন মিয়া, অধ্যক্ষ সরকারি মহিলা কলেজ ও সভাপতি, এডহক কমিটি। প্রভাংশু সোম মহান পৌর প্রশাসক হবিগঞ্জ পৌরসভা। ডাঃ সাখাওয়াত হাসান জীবন, ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষক শাহ মোঃ আবুল হাসান, জে কে এন্ড এইচ, কে হাই স্কুল এন্ড কলেজ। একশ বছর উদযাপন উপলক্ষ্যে সকাল ৯ ঘটকার সময় হবিগঞ্জ শহরের প্রধান সড়কে এক বণ্যাঢ র্যালি অনুষ্ঠিত হয়। পরে এক আলোচনা সভায় স্কুলে প্রাক্তন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের উপস্থিতিতে এক মিলন মেলায় পরিপূর্ণ হয়ে উঠে বিদ্যালয়। এই অনুষ্ঠিত আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন প্রধান অতিথিসহ সকল অতিথিবৃন্দগন। অনেকের হাতে ক্রেস্ট তুলে দেয়া হয়। রাতে বিভিন্ন সুনামধন্য শিল্পী গান অনুষ্ঠিত হবে। অনেকই অনুষ্ঠিতটির আয়োজকদের ধন্যবাদ জানাচ্ছেন, এই পূর্ণমিলনীতে, অনেক হারানো বন্ধুদের সাথে আবার মিলিত হওয়ার সুযোগ ও ভালবাসা সৃষ্টি করে দিয়েছে। প্রধান অতিথি বক্তব্য বলেন, এই স্কুল এন্ড কলেজের শিক্ষার্থীরা আজ দেশ বিদেশে বিভিন্ন স্হানে গুরুত্বপূর্ণ স্হানে চাকরী ও কর্মে আছেন, আগামীতে ও এই স্কুল এন্ড কলেজ থেকে আশা করি গুণিজন হিসেবে এই স্কুলের ছাত্র – ছাত্রীরা ভাল করে লেখা পড়া করে, বেড় হয়ে আসবে। আমরা যে – যে স্হানে আছি, সেই স্হান থেকে সার্বিকভাবে সহযোগিতা
করে আসবো। উন্নয়নের জন্য আমাদের যা- যা করার আমরা সরকারসহ সকল মহলের সহযোগিতা নিব। যাতে এই স্কুল এন্ড কলেজের শিক্ষার্থীদের একটি গৌরবের প্রতিষ্টান হিসেবে গড়ে উঠে।
Leave a Reply